তারিখ: ৬ জুলাই ২০১৭
সংশোধনী তারিখ: ৩য় সংশোধন (১ডিসেম্বর ২০১৭)
গঠনতন্ত্র
প্রথম ভাগ :
১. সংগঠনের নাম: অগ্নিবীর যুব সংঘ সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক সামাজিক সংগঠন।
২. সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য: (ক) সামাজিক দায়বদ্ধতা ও দলিত মানুষের পাশে থেকে সংঘবদ্ধভাবে কাজ করার অনুপ্রেরণা থেকেই উক্ত সংগঠনের সৃষ্টি। কুসংস্কার ও সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে থেকে একটি সুন্দর সমাজ সৃষ্টিতে সহযোগিতা করা।
(খ) গৌরবোজ্জ্বল ভাষা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ও নীতি আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ সৃষ্টি এবং এরই সাথে নৈতিক মূল্যবোধ দেশপ্রেম ও সামাজিক দায়িত্ববোধ জাগ্রত করে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা।
(গ) গতিশীল কর্মপদ্ধতি ও সুনাগরিক সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মশালা সেমিনার আলোচনা বিতর্ক খেলাধুলা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বিনামূল্যে সেবা ও সচেতনতা মূলক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা।
(ঘ) দেশের দুর্যোগ পূর্ণ সময়ে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে যথাসম্ভব ত্রাণ ও সাহায্য সহায়তায় ব্যবস্থা করা।
দ্বিতীয় ভাগ:
৩. সদস্য পদ: ৫ম শ্রেনী উত্তীর্ণ সনাতন ধর্মাবলম্বী যে কোন ছাত্রই উক্ত সংগঠনের সদস্য পদ লাভ করতে পারে। তবে অবশ্যই নির্ধারিত ফরমে সদস্য ফি প্রদান পূর্বক আবেদন করতে হবে।
৪. সদস্য পদ বাতিল: (ক) কোন সদস্যের বিরুদ্ধে দেশ কিংবা সংগঠনের গঠনতন্ত্র পরিপন্থি কোন কাজ প্রমানিত হলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে।
(খ) কার্যকরী পরিষদের কোন সদস্য যুক্তি সংগত কারন ছাড়া পরপর তিনটি সভায় উপস্থিত না থাকলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে। এক্ষেত্রে কার্যকরী পরিষদের সর্বসম্মতিক্রমে/সংখ্যাগরিষ্ঠতার সিধান্তই চুড়ান্ত বলে গন্য হবে।
(গ) সংগঠনের স্বার্থ পরিপন্থী ও আর্থিক ক্ষতি কোন ব্যক্তি দ্বারা সাধিত হলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে।
(ঘ) দুই মাস সংগঠনের নির্দিষ্ট চাঁদা না দিলে এবং সংগঠনের নাম ভাঙিয়ে কোন অনৈতিক কাজের সাথে সম্পৃক্ত থাকলে তার সদস্যপদ বাতিল হবে।
৫. পদ হতে ইস্তফা: কার্যকরী পরিষদের কোন সদস্য অথবা কোন সাধারণ সদস্য ইস্তফা দিলে তার কারণ উল্লেখ করে সভাপতি বরাবর পেশ করতে হবে। সভাপতি কার্যকরী পরিষদের সর্বসম্মতিক্রমে সদস্যের পদত্যাগ পত্র গ্রহণ কিংবা বাতিল করতে পারবেন। অবশ্য উপদেষ্টা পরিষদের ক্ষেত্রে এই ঘটনা ঘটলে উপদেষ্টা পরিষদ উক্ত সমস্যা সমাধান করবে।
৬. চাঁদা: (ক) সংগঠনের আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে সাপ্তাহিক/মাসিক চাঁদা আদায় করার ব্যবস্থা রয়েছে। সংগঠনের প্রত্যেক সদস্যের নির্দিষ্ট সময়ে ৫০টাকা প্রদান করে চাঁদার রশিদ গ্রহণ করতে হবে অথবা এক বছরের সমুদয় অর্থ একসাথে প্রদান করার ব্যবস্থা ও থাকবে।
(খ) আজীবন সদস্য গ্রহণ করতে হলে এককালীন ১৫০০০ (পনের হাজার) টাকা প্রদান করতে হবে।
তৃতীয় ভাগ:
৭. সাংগঠনিক কাঠামো: সাংগঠনিক কাঠামো হবে ৪ স্তর বিশিষ্ট।
(ক) সাধারণ পরিষদ: সংগঠনের সকল সদস্যদের নিয়ে সাধারণ পরিষদ গঠিত হবে।
(খ) ব্যাচ প্রতিনিধি পরিষদ: প্রতি ৫ জনের জন্য ১ জন করে ব্যাচ প্রতিনিধি গঠিত হবে। তারা সংশ্লিষ্ট ব্যাচের প্রতিনিধিত্ব করবে। তারা মূলত কার্যকারী পরিষদেক সাহায্য করবে।
(গ) উপদেষ্টা পরিষদ: ৫ সদস্যের একটি উপদেষ্টা পরিষদ থাকবে। যারা বিভিন্ন সময়ে পরামর্শ দিয়ে সংগঠনকে সহযোগিতা করবে। এছাড়া বিগত কার্যকরী কমিটির বিদায়ী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক উক্ত উপদেষ্টা কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হবে। উপদেষ্টা পরিষদ মূলত সংগঠনের অভিভাবক হিসেবে ও নিবার্চন পরিচালনা ও পরামর্শ দানে ভূমিকা পালন করবে।
(ঘ) কার্যকরী পরিষদ: সংগঠনের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার করার জন্য ৭ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী কমিটি থাকবে যার মেয়াদ হবে ১ বছর।
কার্যকরী কমিটি হবে নিন্মরুপ:
সভাপতি - ১ জন
সহ-সভাপতি - ১ জন
কোষাধ্যক্ষ - ১ জন
সহ-কোষাধক্ষ্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক - ১ জন
প্রচার প্রচারণা ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক - ১ জন
ত্রাণ পুনর্বাসন ধর্ম ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক - ১ জন
সমন্বয় কারী - ১ জন
৮. কার্যকরী পরিষদের সদস্যদের ক্ষমতা ও দায়িত্ব:
সভাপতি: তিনি সংগঠনের নিয়মতান্ত্রিক প্রধান হবেন। তিনি সকল সভার সভাপতিত্ব করবেন এবং সভা পরিচালনার সম্পূর্ণ ক্ষমতা তার উপর ন্যস্ত থাকবে। এছাড়া তিনি সাধারণ পরিষদের সভারও সভাপতি।
সহ সভাপতি: সভাপতির অবর্তমানে সহ সভাপতি তার স্থলাভিষিক্ত হয়ে কাজ চালিয়ে যাবেন।
কোষাধাক্ষ/অর্থ সম্পাদক: তিনি সংগঠনের তহবিল রক্ষণাবেক্ষণ করবেন এবং বার্ষিক হিসাব নিরীক্ষার ব্যবস্থা করবেন। কার্যকরী পরিষদ ও সংগঠনের বার্ষিক সাধারণ সভায় নিরীক্ষিত বার্ষিক আয়-ব্যয়ের হিসাবে পেশ করবেন।তিনি প্রয়োনীয় খরচ ব্যরদ সবোছ ৫০০০/=(পাঁচ হাজার) টাকা পর্যন্ত কাছে রাখতে পারবেন। বাকি টাকা ফান্ডে জমা থাকবে।
সহ-কোষাধ্যক্ষ ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক: অর্থ সম্পাদককে সহযোগিতা করবেন এবং তাঁর অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করবেনে এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনের ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
প্রচার প্রচারণা গবসংযোগ ও ক্রীড়া সম্পাদক: তিনি সভাপতি/কোষাধ্যক্ষের নিদেশনানুযায়ী ও কমিটির সিধান্ত অনুযায়ী সংগঠনে কার্যক্রম প্রচার ও প্রসারের জন্য বিভিন্ন বাক্তি,দাতা,গোষ্ঠী ও প্রচার মাধ্যমের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করবেন।এছাড়া বার্ষিক প্রকাশনা/সুভেনির তৈ/ম্যাগাজিন প্রকাশনা ইত্যাদি ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন করবেন ও ক্রীড়া অনুষ্ঠানের আয়োজনের ব্যাপারে বাবস্থা গ্রহণ করবেন।
ত্রাণ পুনর্বাসন ধর্ম ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক: ধর্মীয় বিভিন্ন দিবস সঠিকভাবে আয়োজন ও পালনের জন্য ধর্ম ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। দুর্যোগ কালীন সময়ে অর্থ ও সামাজিক দায়বদ্ধতা মূলক নানান কার্যক্রম গ্রহণ করবেন ।
সমন্বয় কারীঃ সভাপতির পরামর্শ ও নির্দেশক্রমে এবং কার্যকারী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংগঠনের সকল কাজ অংশগ্রহণ করবেন। কার্যকরী সদস্যগণ সংগঠনের কার্যক্রম ও সাধারণ পরিষদের সভায় উপস্থিত সকল বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের তাদের মতামত প্রদান করবেন। সংগঠনের কার্যক্রম গতিশীল ও গৃহীত কার্যক্রম ব্যবস্থাবায়নে কার্যকরী পরিষদ কতৃক তাদের উপর অর্পিত যে কোন দায়িত্ব পালন করবেন। এবং বিশেষ ভেটো ক্ষমতার অধিকারী হবেন।
৯ সভার বিবরণ: (ক) মাসিক সাধারণ সভাঃ প্রতিমাসে একবার এ সভা অনুস্থিত হবে । সভাপতির অনুমোদনক্রমে ৭২ ঘন্টার জুরুরি নোটিশে বিশেষ সাধারণ সভা আহবান করবেন । এ সভার প্রস্তার উপস্থিত সদস্যের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে পাশ হবে।
(খ) কার্যকরী পরিষদ সভা: ১৫ দিন পর পর এ সভা অনুষ্ঠিত হবে। সমনবকারী সভাপতির সাথে পরামর্শ করে সভার আলোচ্য সূচি তারিখ সময় ও স্থান নির্ধারণ করবেন। সভা অনুষ্ঠানের কমপক্ষে ৫ (পাঁচ) দিন আগে নোটিশ যে কোন সময় পরিষদের সভা আহবান
করবেন।
(গ) সভার কোরাম: বার্ষিক সাধারণ সভা কার্যকরী পরিষদ সভা এবং সাধারণ সভায় সংগঠনের ১/৩ অংশ সদস্যর উপস্থিতির কোরামের হবে। কোরামের অভাব নিদ্রিস্ত তারিখে এ সভা না হলা সভা মুলতবি হয়ে যাবে এবং পরবর্তী নির্ধারিত কোন তারিখে কোরাম সাপেক্ষে অনুষ্ঠিত
হবে।
১০ অনাস্থা প্রস্তাব: সংগঠনের যে কোন সদস্য কম্পক্ষে ১/৩ অংশ সদস্যর লিখিত সমর্থনসহ কার্যকরী পরিষদ/পরিষদের যে কোন সদস্যের বিরুদ্ধা অনাস্থা আনতে পারবে। এ ধরনের অনাস্থা প্রস্তাব কারনসহ কারনসহ অবশ্যই সমন্বয়কারী কিংবা সভাপতির কাছে লিখিতভাবে পেশ করতে হবে।
(অনাস্থা প্রস্তাব বিবেচনার ক্ষেত্রে সংগঠনের মোট সদস্যে কতৃক আনিত প্রস্তাব গ্রহিত হলে কার্যকরী পরিষদ সংঙ্গে সংঙ্গে বাতিল হয়ে যাবে অথবা
সংগঠনের সংশ্লিষ্ঠ সদস্য তৎক্ষনাত পদচ্যুত হবেন অথবা কার্যকরী পরিষদ সমিতির কারজ পরিছালনা করতে বার্থ হয় বা অক্ষমতা প্রকাশ করে তবে এমন পরিস্থিতিতে পরিষদ বিলপ্তু হবে তবে সমন্বয়কারী সকল ক্ষমতার সাথে কার্যক্রম পরিচালনা করবে)
চতুর্থ ভাগ:
সংগঠনের সংবিধান সংশোধন: সংশোধন পরিবরতন ও পরিবর্ধনের জন্য কোন সদস্য গঠনতন্রের উপর সংশোধনী প্রস্তাব আনতে চাইলে কম পক্ষে এক তৃতীয়াংশ সদস্য মিলে লিখিত ভাবে প্রস্তাব আনতে পারবেন। উক্ত সংশোধনী প্রস্তাব প্রথমে কার্যকরী পরিষদের সভায় অনুমোদন করাইতে হবে। কার্যকরী পরিষদের অনুমোদন সাপেক্ষে উক্ত সংশোধনী সাধারণ সভায় ২/৩ অংশের সস্মতিকরমে অনুমোদন করা যাবে। তবে চুড়ান্ত অনুমদনের জন্য নিবন্ধিকরন কর্তৃপক্ষের নিকট পশে করতে হবে। নিবন্ধিকরন কর্তৃপক্ষের কর্তৃক অনুমদিত হলে উক্ত সংশোধনী কর্যকর বলে বিবেচিত হবে।
পঞ্চম ভাগ:
সংগঠনের তহবিল পরিচালনা: সংগঠনের নামে যৌথ হিসাব থাকবে।সভাপতি কষাধ্যক্ষ এবং সমন্বয়কারী এই তিন জন যৌথ ভাবে হিসাবে পরিচালনা করবেন । তবে যে কোন দুই জনের স্বাক্ষরে হিসাব পরিচালনা যাবে।
১১ সংগঠনের তহবিলের যোগানঃ
(ক) সাধারণ সদস্য চাদা।
(খ) সমমনা প্রথিস্থান বা বাক্তির কাছে থেকে দান।
(গ) অনুষ্ঠানের মাধমে আদায়কৃত অর্থ।
(ঘ) অনুষ্ঠানের জন্য কার্যকরী পরিষদের নির্দেশকরমে সদস্যগ্ণের কাছ থেকে চাঁদা আদায়।
(ঙ) সরকারি বা বাসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাপ্ত আয়।
(চ) অন্যান্য উৎস থেকে প্রাপ্ত আয়।
১২ চাঁদা :
(ক) সংগঠনের প্রত্যেক সদস্যকে প্রতি সপ্তাহে নির্ধারিত ৫০ টাকা প্রদান করিয়া চাদার রশিদ গ্রহন করতে হবে।
(খ) আজীবন সদস্য গ্রহন করতে হলে এককালীন ১৫০০০ টাকা প্রদান করতে হবে।
(গ) কোন বিশেষ অনুষ্ঠান উপলক্ষে কার্যকরী পরিষদের সর্বসম্মতি ক্রমে সদস্যের কাছ থেকে মানি রিসিটের মাধ্যমে বিশেষ চাঁদা বা অনুদান গ্রহন করা যাবে।
সভার প্রয়োজনীয় খবচ বাবদ সভাপতি শরবছ অনুমোদন করতে পারবেন।
ষষ্ঠ ভাগ:
বিবিধ:
১৩ প্রকাশনা ও আর্কাই: সকল সদস্য ভাইদের যাবতীয় তথ্য ছবি বর্তমানে মোবাইল নাম্বার ইত্যাদি যাবতীয় তথ্য নিয়ে একটি ডাটাবেজ তৈরি করা এবং এসোসিয়েশনের নামে ওয়েব সাইট তৈরি করা।
১৪ ট্রেডমার্কঃ স্বস্তিকা চিহ্ন বা স্বস্তিকা শব্দের অর্থ হল 'সৌভাগ্য' 'ভালো অস্তিত্ব'। বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন নাম স্বস্তিকা চিহ্নের। এই চিহ্নের নাম চিনে 'ওয়ান'জাপানে 'মানজি',ইংল্যান্ডে 'ফাইলফট' আমার কোনভাবেই উক্ত স্বস্তিকা চিহ্নের ট্রেডমার্ক নিবন্ধন করি নাই। তবে কোন ভাবেই স্বস্তিকা চিহ্নত অগ্নিবীর যুব সংঘ সংবলিত ব্যনার ফেস্টন পোস্টার সংগঠনের অনুমতি ছাড়া ব্যবহার না করার জন্য অনুরোধ করা হলো।
১৫ আইন ও বিধির ক্ষেত্রে: অত্র গঠনতন্ত্রে যাহা কিছুই উল্লেখ থাকক না কেন উক্ত সংগঠনের সকল কার্যক্রম দেশের প্রচলিত আইন - কানুন অনুযায়ী হবে।
১৬ সংগঠনের বিলুপ্তি: যদি কোন সুনিদ্দিষ্ঠ কারনে সংগঠনের মোট সদস্যার দুই তৃতীয়াংশ ২/৩ সদস্য অ্যাসোসিয়েশান বিলপ্তি চান তবে যথা নিয়মে নিবন্ধিকরন কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় বাবস্থা গ্রহণ করবেন । বিলপ্তি কালে সংগঠনের কোন দায়ী দেনা থাকলে কার্যকারী পরিষদ করার চেষ্টা করবেন।